আপনাকে ” বগুড়া পর্যটন স্থান” অ্যাপে স্বাগতম ।
প্রাচীনতম জেলা গুলোর মধ্যে বগুড়া একটি। ১৮২১ সালে বগুড়া জেলা প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বগুড়া শহরের আয়তন ৭১.৫৬ বর্গকিলমিটার।বগুড়া জেলা পুন্ড্রবর্ধনের রাজধানী ছিল। যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত। বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলার ইছামতি নদী তীরবর্তী পোড়াদহ নামক স্থানে প্রতিবছর এক ঐতিহ্যবাহী লোকজ মেলার আয়োজন করা হয়। প্রায় ৪০০ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে আয়োজিত প্রাচীন এই মেলাটি পোড়াদহ মেলা নামে পরিচিত।বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় রয়েছে প্রাচীন সভ্যতার এক অন্যতম নিদর্শন মানকালীর কুণ্ড । ষাটের দশকের শুরুর দিকে তৎকালীন পাকিস্থান প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মহাস্থানগড়ের উঁচু ঢিলার উপর বিদ্যমান এই নিদর্শনকে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান হিসেবে নথিভুক্ত করে।অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন খেরুয়া মসজিদ বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার খন্দকার টোলা এলাকায় অবস্থিত। এই অ্যাপ বগুড়ার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে ভালভাবে বর্ণনা দেয় ।
প্রাচীনতম জেলা গুলোর মধ্যে বগুড়া একটি। ১৮২১ সালে বগুড়া জেলা প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বগুড়া শহরের আয়তন ৭১.৫৬ বর্গকিলমিটার।বগুড়া জেলা পুন্ড্রবর্ধনের রাজধানী ছিল। যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত। বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলার ইছামতি নদী তীরবর্তী পোড়াদহ নামক স্থানে প্রতিবছর এক ঐতিহ্যবাহী লোকজ মেলার আয়োজন করা হয়। প্রায় ৪০০ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে আয়োজিত প্রাচীন এই মেলাটি পোড়াদহ মেলা নামে পরিচিত।বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় রয়েছে প্রাচীন সভ্যতার এক অন্যতম নিদর্শন মানকালীর কুণ্ড । ষাটের দশকের শুরুর দিকে তৎকালীন পাকিস্থান প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মহাস্থানগড়ের উঁচু ঢিলার উপর বিদ্যমান এই নিদর্শনকে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান হিসেবে নথিভুক্ত করে।অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন খেরুয়া মসজিদ বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার খন্দকার টোলা এলাকায় অবস্থিত। এই অ্যাপ বগুড়ার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে ভালভাবে বর্ণনা দেয় ।
Read more